Skip to main content

"পা চাটা মানুষ" - একটি সমালোচনামূলক ধারণা 

"The term 'Foot-licking Person' - A Critical Concept**



"পা চাটা মানুষ" শব্দটি সাধারণত এমন ব্যক্তিদের বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যারা নিজের স্বার্থ হাসিল করতে অন্যদের প্রতি অতিরিক্ত প্রশংসা বা তোষামোদ করে।  

"Foot-licking person" is a term typically used to describe individuals who excessively flatter or praise others to achieve their own personal gain.


এই ধরনের মানুষরা নিজেদের নৈতিকতা বা আত্মমর্যাদা হারিয়ে, শুধুমাত্র নিজের সুবিধার্থে অন্যদের কাছে আনুগত্য প্রদর্শন করে।  

Such individuals often lose their morality or self-respect, and instead, show excessive loyalty to others just for their own benefit.


বিশেষত, ক্ষমতাশালী বা কর্তৃত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের কাছে তাদের অতিরিক্ত আনুগত্য এক ধরনের আত্মসম্মানহীনতার পরিচায়ক হতে পারে।  

Especially, their excessive loyalty to powerful or authoritative individuals can be a sign of lack of self-respect.


এদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো নিজের অবস্থান উন্নত করা বা সুবিধা নেওয়া, যা তাদের সচ্চলতা বা আদর্শের বিপরীত।  

Their main objective is to improve their own position or gain benefits, which goes against their integrity or ideals.*


তারা প্রায়শই সত্যের থেকে মুখ ফিরিয়ে, শাসক বা ক্ষমতাধরদের পছন্দের অনুসরণ করে, এবং এভাবে নিজেদের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেয়।  

They often turn away from the truth, follow the preferences of rulers or those in power, and prioritize their own interests.


এই ধরনের আচরণ শুধু ব্যক্তি বিশেষের আত্মমর্যাদাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে না, বরং একটি সমাজ বা পরিবেশেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।  

Such behavior not only questions an individual's self-respect but can also have a negative impact on society or the environment.*


তাহলে, পা চাটা মানুষের চেয়ে সৎ, একনিষ্ঠ এবং নৈতিকভাবে শক্তিশালী মানুষ হওয়া অনেক বেশি প্রশংসনীয়।  

Therefore, being a truthful, devoted, and ethically strong person is far more commendable than being a foot-licking person.


"নিজের স্বার্থের চেয়ে সৎপথে চলাই সবচেয়ে বড় অর্জন।"  

"Walking the path of honesty is the greatest achievement, above all self-interest."

Popular posts from this blog

সত্যের পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে | এক পেজে সব কিছু!

🛡️ Black Force 007 – সত্যের পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে | 📅 প্রকাশের তারিখ: ২০২৫ 🔥 আপনার হাতে একটাই লিংক, আর তাতেই সব! Black Force 007 শুধু একটি নাম নয় এটা একটা আন্দোলন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুখ খোলা, সত্যকে সামনে আনা এবং সমাজে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করার এক প্ল্যাটফর্ম। এখন থেকে যোগাযোগের মাধ্যম, ভিডিও, পোস্ট, এবং AI সাপোর্ট সব কিছু আপনি পাবেন এক পেজেই! 📲 আমাদের সমস্ত লিংক এক জায়গায় : 🔴  YouTube Channel: Black force 007 Voice of Truth 🔵 Twitter :  🔗 আপডেট পেতে ফলো করুন: 📘  Facebook Page: 🔗 Black Force 007 Official Page 👥 Facebook Group: 🔗 Black Force 007 Community Group 🟢  WhatsApp Channel: 🔗 Join Our WhatsApp Broadcast Channel 📸 Instagram : 📍 Updates coming to IG soon. Join Whatsapp Group Join Whatsapp Group 🙋  AI Legal Assistant (AI Bot): 🔗 Blackforce007 AI  ✅ Complaint Form (অনলাইন অভিযোগ জমা দিন): 🔗 আমাদের সাইটেই “Submit Complaint” ফর্ম আছে। 💸   Donation/Support via UPI: 📲 9163207300-1@okbizaxis আপনার ছোট সহায়তাও আমাদের মিশনকে শক্তি...

নতুন Waqf Bill, আইন ২০২৫: মুসলিম সম্পত্তির ভবিষ্যৎ কি সঙ্কটে? New waqf bill, Act 2025: Is the future of Muslim property in crisis?

ওয়াকফ (Waqf) আইন ১৯৯৫ ও সংশোধনী বিল ২০১৩: একটি বিশ্লেষণ ভূমিকা ইসলাম ধর্মে ওয়াকফ একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও সামাজিক প্রথা। ওয়াকফ এমন একটি দান, যা সম্পূর্ণভাবে আল্লাহর নামে উৎসর্গ করা হয় এবং তার আয় সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহৃত হয়। মসজিদ, মাদ্রাসা, কবরস্থান, দরিদ্রদের সহায়তা, পানি সরবরাহ, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এই তহবিলের অবদান অনেক। ভারতে মুসলমানদের ওয়াকফ বিষয়ক কাজ পরিচালনার জন্য একটি আইনি কাঠামো প্রয়োজন ছিল, যার ফলস্বরূপ ১৯৯৫ সালে প্রণীত হয় Waqf Act। পরে ২০১৩ সালে এটি আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে সংশোধন আনা হয়। ওয়াকফ আইন ১৯৯৫: মূল বিষয়বস্তু ১৯৯৫ সালের ওয়াকফ আইন মুসলিম ধর্মীয় সম্পত্তির সুরক্ষা, স্বচ্ছতা এবং কার্যকর ব্যবস্থাপনার জন্য গৃহীত হয়। এই আইনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে: ১. ওয়াকফ বোর্ড গঠন প্রতিটি রাজ্যে একটি করে ওয়াকফ বোর্ড গঠন বাধ্যতামূলক করা হয়। এই বোর্ডে ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তি, সরকারি প্রতিনিধি এবং সমাজের অন্যান্য শ্রেণির প্রতিনিধিরা থাকেন, যারা যৌথভাবে ওয়াকফ সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রশাসন পরিচালনা করেন। ২. ওয়াকফ সম্পত্তির রেজিস্ট্রেশন ও অদলবদলের নিষেধাজ্ঞা সব ওয়...

চোর ধরার কৌশল: সচেতনতা, আইনি পথ এবং প্রতিরোধের সহজ উপায়

চুরি কেবল সম্পত্তির ক্ষতি নয়, এটি আমাদের নিরাপত্তা এবং আস্থার উপর আঘাত। আজকের দুনিয়ায় চুরির ঘটনা বাড়ছে, কিন্তু সঠিক সচেতনতা এবং আইনি পদক্ষেপ নিলে আমরা এটিকে রোধ করতে পারি। এই আর্টিকেলে আমরা চোর ধরার কার্যকর কৌশল, আইনি প্রক্রিয়া এবং প্রতিরোধের টিপস নিয়ে আলোচনা করবো। সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি কীভাবে নিজেকে এবং সমাজকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন, তা শিখুন এবং অন্যদের জাগ্রত করুন। চলুন শুরু করি!