Popular Posts

Friday, November 29, 2024

যদি কোনো দোকানদার কোনো পণ্যের MRP (Maximum Retail Price) এর চেয়ে বেশি দাম নেয়,


যদি কোনো দোকানদার কোনো পণ্যের MRP (Maximum Retail Price) এর চেয়ে বেশি দাম নেয়, তবে এটি ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনের একটি স্পষ্ট উদাহরণ। এই

ক্ষেত্রে আপনি নিচের পদক্ষেপগুলো নিতে পারেন:

১. প্রথমে দোকানদারকে জানান

  • দোকানদারকে পরিষ্কারভাবে বলুন যে তারা আইন অনুযায়ী MRP এর চেয়ে বেশি দাম নিতে পারে না। বেশিরভাগ সময় দোকানদার সরাসরি সমস্যাটি সমাধান করে দেয়।

২. রসিদ সংগ্রহ করুন

  • যদি দোকানদার অতিরিক্ত দাম নেয়ার পরেও তা ঠিক করতে রাজি না হয়, তাহলে অবশ্যই কেনাকাটার রসিদ সংগ্রহ করুন। এটি পরবর্তী সময়ে অভিযোগ করার জন্য প্রমাণ হিসেবে কাজ করবে।


৩. ভোক্তা আদালতে অভিযোগ জানান

  • ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা আইন, ২০১৯ অনুযায়ী, আপনি ভোক্তা আদালতে অভিযোগ জানাতে পারেন।
  • স্থানীয় জেলা ভোক্তা ফোরামে অভিযোগ জানাতে পারেন।
  • অনলাইনে অভিযোগ জানানোর জন্য National Consumer Helpline (NCH) বা ‘1915’ নম্বরে কল করতে পারেন।

৪. অনলাইনে অভিযোগ

  • আপনি ভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গ্রিভেন্স পোর্টালে (https://consumerhelpline.gov.in) অভিযোগ করতে পারেন।
  • এছাড়া, Email: consumerhelpline@nic.in এ যোগাযোগ করতে পারেন।

৫. জরিমানা এবং শাস্তি

  • আইন অনুযায়ী, MRP এর চেয়ে বেশি দাম নেয়ার জন্য দোকানদারকে জরিমানা বা শাস্তির সম্মুখীন হতে হতে পারে।

ভোক্তা হিসাবে সচেতন থাকুন


সবসময় কেনাকাটার সময় পণ্যের MRP যাচাই করুন এবং রসিদ সংগ্রহ করতে ভুলবেন না। যদি কোনো দোকানদার নিয়ম লঙ্ঘন করে, তবে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে দ্বিধা করবেন না।

Chatকোনো দোকানদার যদি কোনো পণ্যের MRP (Maximum Retail Price)-এর থেকে বেশি টাকা নেয়, তাহলে এটি আইনি অপরাধ

১. দোকানদারের সঙ্গে কথা বলুন:

  • প্রথমে দোকানদারকে MRP-এর নিয়ম বোঝান। অনেক সময় তারা ভুলবশত বেশি দামে বিক্রি করতে পারে।
  • তাকে মনে করিয়ে দিন যে MRP হল সেই পণ্যের সর্বোচ্চ দাম এবং এর বেশি নেওয়া আইনত নিষিদ্ধ।

২. পাকা রসিদ চেয়ে নিন:

  • কেনার পরে দোকানদারের কাছ থেকে রসিদ নিন, যেখানে অতিরিক্ত দাম নেওয়া হয়েছে তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে। এটি পরবর্তী আইনি পদক্ষেপে সহায়তা করবে।

৩. ভোক্তা অধিকার কেন্দ্রে অভিযোগ জানান:

আপনি নিচের উপায়ে অভিযোগ জানাতে পারেন:

  • ভোক্তা সেবা হেল্পলাইন নম্বরে: 1915
  • অনলাইনে National Consumer Helpline (NCH) এ অভিযোগ জানান।
  • রাজ্যের ভোক্তা আদালতে অভিযোগ দায়ের করুন।

৪. পণ্য সংক্রান্ত কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করুন:

যদি পণ্যটি বিশেষ কোনো বিভাগের সঙ্গে সম্পর্কিত হয় (যেমন খাদ্যপণ্য বা ওষুধ), তাহলে সেই বিভাগের স্থানীয় অফিসে অভিযোগ জানাতে পারেন।

৫. প্রমাণ সংগ্রহ করুন:

  • অতিরিক্ত দাম নেওয়ার রসিদ সংরক্ষণ করুন।
  • দোকানের নাম, ঠিকানা এবং তারিখ সংরক্ষণ করুন।

৬. দোকানদারকে সতর্ক করুন:

তাকে জানান যে আপনি আইনি ব্যবস্থা নেবেন। অনেক সময় এ কথায় দোকানদার অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে রাজি হয়।

আপনার ভোক্তা অধিকার রক্ষার জন্য ভোক্তা সুরক্ষা আইন, ২০১৯ আপনার পক্ষে রয়েছে। অতএব, নির্ভয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন।

গ্রাম অঞ্চলে কি কি ব্যবসা করা যেতে পারে। What businesses can be done in rural areas??


গ্রামে অনেক ধরনের ব্যবসা করা যায়। আপনার আগ্রহ, দক্ষতা এবং বাজেটের উপর নির্ভর করে আপনি উপযুক্ত ব্যবসা বেছে নিতে পারেন।



কয়েকটি জনপ্রিয় ব্যবসার ধারণা:

 * কৃষি ও প্রক্রিয়াকরণ: জৈব চাষ, ফলমূলের বাগান, দুধের ব্যবসা, মধু উৎপাদন, মশলা চাষ, শাকসবজি চাষ ইত্যাদি।

 * খাদ্য ও পানীয়: মুদি দোকান, খাবারের দোকান, চা-কফি শপ, হোটেল, দুগ্ধজাত পণ্যের দোকান।

 * হস্তশিল্প ও কারুশিল্প: হাতে তৈরি জিনিসপত্র, বয়ন কাজ, কাঠের কাজ, মৃৎশিল্প, পাথরের কাজ।



 * সেবা: টেইলরিং, ব্যাটিং, মোবাইল মেরামত, কম্পিউটার সেন্টার, ট্যুশনি।

 * পশুপালন: মুরগি পালন, ছাগল পালন, গরু পালন।

 * ই-কমার্স: গ্রামের পণ্য অনলাইনে বিক্রি করা।

আরো অনেক ধরনের ব্যবসা করা যায়। আপনার আগ্রহ ও দক্ষতার উপর নির্ভর করে আপনি নীচের ব্যবসাগুলোও বিবেচনা করতে পারেন:

খাদ্য ও পানীয়ের ক্ষেত্রে:

 * জুস বা স্মুজি বার: স্থানীয় ফল দিয়ে জুস বা স্মুজি তৈরি করে বিক্রি করা।

 * বেকারি: বিভিন্ন ধরনের ব্রেড, কেক, পেস্ট্রি তৈরি করে বিক্রি করা।

 * আচার মুরাব্বা তৈরি: স্থানীয় ফল দিয়ে আচার, মুরাব্বা তৈরি করে বিক্রি করা।

 * স্ন্যাকস ও ফাস্ট ফুড: চাট, পকোড়া, মোমোস ইত্যাদি বিক্রি করা।

হস্তশিল্প ও কারুশিল্পের ক্ষেত্রে:

 * কাগজের ব্যাগ ও কার্ড তৈরি: পরিবেশবান্ধব কাগজের ব্যাগ ও কার্ড তৈরি করে বিক্রি করা।

 * সুচিকর্ম ও বুটিক: সুচিকর্মের কাজ, কাপড় সিলাই, বুটিকের কাজ করা।

 * সাবান ও কসমেটিক্স তৈরি: হার্বাল সাবান, কসমেটিক্স তৈরি করে বিক্রি করা।

 * কাঠের খেলনা তৈরি: হাতে তৈরি কাঠের খেলনা তৈরি করে বিক্রি করা।

সেবার ক্ষেত্রে:

 * ট্যুরিজম: স্থানীয় পর্যটন স্পটে ট্যুর গাইড হিসেবে কাজ করা বা হোম স্টে চালু করা।

 * বিউটি পার্লার: মহিলাদের জন্য বিউটি সার্ভিস দেওয়া।

 * রিপেয়ারিং সার্ভিস: মোবাইল, কম্পিউটার, ঘড়ি ইত্যাদি মেরামতের কাজ করা।

 * ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট: বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।

অন্যান্য:

 * পশু চিকিৎসা: পশুদের চিকিৎসা দেওয়া।

 * সৌরশক্তি ব্যবহার: সৌরশক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন বা সৌর প্যানেল বিক্রি করা।

 * বীজ বিক্রয়: বিভিন্ন ধরনের বীজ বিক্রি করা।

 * কম্পোস্ট তৈরি: কম্পোস্ট তৈরি করে বিক্রি করা।

ব্যবসা শুরুর আগে এই বিষয়গুলো বিবেচনা করা জরুরি:

 * বাজার সমীক্ষা: আপনার পণ্য বা সেবার চাহিদা কতটা?

 * পুঁজি: ব্যবসা শুরু করতে আপনার কত টাকা লাগবে?

 * দক্ষতা: আপনার কোন কোন দক্ষতা আছে?

 * লাইসেন্স: কোন কোন লাইসেন্স নেওয়া প্রয়োজন?

 * মার্কেটিং: আপনার ব্যবসা সম্পর্কে মানুষকে কীভাবে জানাবেন?

সরকারি সহায়তা:

 * মুদ্রা লোন: সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে মুদ্রা লোন নেওয়া যেতে পারে।

 * শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ: সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা শুরু করার জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পাওয়া যায়।

আপনি কি কোন নির্দিষ্ট ধরনের ব্যবসার কথা ভাবছেন? আমি আরও বিস্তারিত তথ্য দিতে

 পারি।

 * সময়: আপনি ব্যবসায় কত সময় দিতে পারবেন?

 * সরকারি সহায়তা: কি ধরনের সরকারি সহায়তা পাওয়া যায়?

কিছু অতিরিক্ত টিপস:

 * স্থানীয় বাজারের চাহিদা বুঝুন: গ্রামের মানুষের প্রয়োজনীয়তা জেনে ব্যবসা করুন।

 * নতুন ধারণা নিয়ে আসুন: অন্যদের থেকে আলাদা কিছু করার চেষ্টা করুন।

 * গুণগত মান বজায় রাখুন: আপনার পণ্য বা সেবার মান ভালো হলেই মানুষ আপনার কাছে আসবে।

 * বিপণন করুন: আপনার ব্যবসার বিষয়ে মানুষকে জানান।

আপনার জন্য কোন ব্যবসা উপযুক্ত হবে তা নির্ধারণ করতে, নিজেকে এই প্রশ্নগুলো করুন:

 * আপনার আগ্রহ ও দক্ষতা কি?

 * আপনার কাছে কত টাকা আছে?

 * আপনার গ্রামে কোন ধরনের ব্যবসার চাহিদা বেশি?

 * আপনি কোন ধরনের জীবনযাপন করতে চান?

এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে বের করলে আপনি নিজের জন্য সঠিক ব্যবসা বেছে নিতে পারবেন।

আরও তথ্যের জন্য আপনি স্থানীয় কৃষি বিভাগ, গ্রামীণ উন্নয়ন বিভাগ বা ব্যাঙ্কের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনি কি কোন নির্দিষ্ট ধরনের ব্যবসার কথা ভাবছেন? আমি আরও বিস্তারিত তথ্য দিতে পারি।


আপনার সফলতা কামনা করি!


What can be done with AI? | AI দিয়ে কি কি করা যায়?

 এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স  দিয়ে আজকাল অনেক কিছুই করা সম্ভব। এটা একটা বড় পরিবর্তন আনছে আমাদের জীবনে।



AI stands for Artificial Intelligence. It refers to the development of computer systems that can perform tasks that would typically require human intelligence, such as learning, problem-solving, and decision-making.


এআই দিয়ে কী কী করা যায়, তার কিছু উদাহরণ:

 * তথ্য খুঁজে বের করা: গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে শুরু করে, যে কোনো তথ্য খুঁজে বের করতে এআই ব্যবহার করা হয়।

 * ভাষা অনুবাদ করা: গুগল ট্রান্সলেটের মতো অ্যাপস এআই ব্যবহার করে এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদ করে।

 * চিত্র তৈরি করা: মিডজার্নি বা স্থেবল ডিফিউশন এর মতো টুলস এআই ব্যবহার করে কল্পনাপ্রসূত চিত্র তৈরি করতে পারে।

 * সঙ্গীত তৈরি করা: এআই এখন সঙ্গীতও তৈরি করতে পারে।

 * খেলা খেলা: চেস, গো, এবং ভিডিও গেমসের মতো খেলায় এআই মানুষকে হারাতে পারে।

 * গাড়ি চালানো: স্বয়ংচালিত গাড়ি এআই ব্যবহার করে চলে।

 * রোগ নির্ণয় করা: চিকিৎসা ক্ষেত্রে এআই ব্যবহার করে রোগ নির্ণয় করা যায়।

 * গ্রাহক সেবা: অনেক কোম্পানি এআই চ্যাটবট ব্যবহার করে গ্রাহকদের প্রশ্নের উত্তর দেয়।

এই তালিকা কেবল একটি উদাহরণ। এআই এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে এবং নতুন নতুন ক্ষেত্রে এর প্রয়োগ হচ্ছে।

আপনি কি জানতে চান এআই সম্পর্কে

 আরো কিছু?



কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং সেগুলোর কাজ

আমরা প্রতিদিনই ইন্টারনেট ব্যবহার করি, আর সেই জন্য বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট আমাদের কাজে লাগে। আসুন কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং সেগুলোর কাজ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

তথ্য খোঁজার জন্য

 * Google: সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন। যে কোনো তথ্য খুঁজে পেতে Google ব্যবহার করা হয়। 

   


 * Bing: Google-এর পরেই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত সার্চ ইঞ্জিন।

   


সামাজিক যোগাযোগের জন্য

 * Facebook: বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম। বন্ধুবান্ধবদের সাথে যোগাযোগ রাখতে এবং নতুন মানুষের সাথে পরিচয় করাতে ব্যবহৃত হয়।

   

 * Instagram: ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করার জন্য একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম।

   

 * Twitter: ছোট ছোট টেক্সট বা টুইট শেয়ার করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

   

ভিডিও দেখার জন্য

 * YouTube: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। যে কোনো ধরনের ভিডিও এখানে পাওয়া যায়।

   

 * Netflix: সিনেমা, ধারাবাহিক এবং ডকুমেন্টারি দেখার জন্য একটি সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম।

   

অনলাইন শপিং এর জন্য

 * Amazon: বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট। যে কোনো ধরনের পণ্য এখান থেকে কেনা যায়।

   

 * Alibaba: বিশ্বের সবচেয়ে বড় বি-টু-বি ই-কমার্স কোম্পানি।

   

অন্যান্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইট

 * Wikipedia: বিশ্বের সবচেয়ে বড় এনসাইক্লোপিডিয়া। যে কোনো বিষয় সম্পর্কে তথ্য খুঁজে পেতে ব্যবহৃত হয়।

 * Google Maps: সারা বিশ্বের মানচিত্র দেখতে এবং রাস্তা খুঁজে বের করতে ব্যবহৃত হয়।

 * Gmail: গুগলের ইমেইল সার্ভিস।

 * Microsoft Office: ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট সহ বিভিন্ন অফিস অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের জন্য।

আপনি কি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে চান? উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন, তাহলে আমি আপনাকে কিছু ভ্রমণ সংক্রান্ত ও

য়েবসাইটের সুপারিশ করতে পারি।

Sunday, November 24, 2024

Constitution Of Black force'007 Club - Rules and regulations



✊'সত্যমেব জয়তে’✊

Constitution Of Black force'007 Club - Rules and regulations


প্রস্তাবনা:

আমরা ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপে

ক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে রূপান্তরিত করার এবং এর সমস্ত নাগরিকের জন্য সুরক্ষিত করার সংকল্প নিয়েছি।


ন্যায়বিচার:

সামাজিক, অর্থনীতি ও রাজনৈতিক:


স্বাধীনতা:

চিন্তা, অভিব্যক্তি, সংক্ষিপ্ত, বিশ্বাস এবং উপাসনা


সমতা:

অবস্থা এবং সুযোগের; এবং তাদের সবার মধ্যে প্রচার করা


ভ্রাতৃত্ব:

ব্যক্তির মর্যাদা এবং জাতির একক এবং অখণ্ডতা নিশ্চিত করা


Black force 007’Committee ⚖️আইন করুন এবং নিজেদেরকে দিন।👇


কার্যনির্বাহী কমিটির দায়িত্ব, কার্যাবলী এবং যোগ্যতা:


Managing Director (MD) ব্যবস্থাপনা পরিচালক


একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রতিদিনের ক্রিয়াকলাপের জন্য দায়ী একটি নির্বাহী পদে অধিষ্ঠিত। সিদ্ধান্ত গ্রহণ: ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা সাংগঠনিক বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের কর্তৃত্ব সহ শীর্ষ নির্বাহী পদে অধিষ্ঠিত হন; পরিচালকরা ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা উচ্চ স্তরের নির্বাহীদের কাছে রিপোর্ট করেন।


১) সভাপতি : সভাপতি সংগঠনের প্রধান। তিনি পদাধিকারবলে সকল সভায় সভাপতিত্ব করেন। সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষেত্রে তিনি ভোটদানের অধিকারি নন। তবে অচলাবস্থা জন্য তিনি কাস্টিং ভোট দিতে পারেন। সংগঠনের গঠনতন্ত্রের প্রতিটি ধারার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা তার দায়িত্ব।


২) সহ-সভাপতি : সহ-সভাপতি সভাপতির সকল কাজে সহায়তা করেন। সভাপতির অনুপস্থিতিতে সহ-সভাপতি সভাপতির দায়িত্ব ও ক্ষমতার অধিকারি হন। এ ছাড়াও তিনি তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করেন।


৩) সাধারন সম্পাদক : সাধারন সম্পাদক সংগঠনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি সভাপতির পরামর্শক্রমে সংগঠনের সভা আহ্বান করেন। তিনি প্রয়োজনবোধে অন্যান্য কর্মকর্তার ওপর বিভিন্ন দায়িত্ব অর্পন করেন এবং তাদের কাজের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয় সাধন করেন। সংগঠনের দৈনন্দিন কার্যকলাপের জন্যে দায়ি থাকেন। প্রতিটি সভায় তিনি সংগঠনের কার্যাবলীর রিপোর্ট পেশ করেন।


৪) সহ-সাধারন সম্পাদক : তিনি সাধারন সম্পাদকের সকল কাজে সহায়তা করেন। সাধারন সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি সাধারন সম্পাদকের সকল দায়িত্ব ও ক্ষমতার অধিকারি হন। এছাড়াও তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করেন।


৫) সাংগঠনিক সম্পাদক : প্রতিষ্ঠানকে সাংগঠনিক ভাবে সুদৃঢ় করতে সচেষ্ট থাকেন। সাংগঠনিক সম্পাদক সংগঠনকে শক্তিশালী করার জন্য সর্বদা নিয়োজিত থাকবেন। সংগঠনের শৃঙ্খলা এবং ব্যাপ্তি ঘটানোর জন্য নিবেদিত প্রাণ হিসেবে কাজ করাই তার প্রধান। সংগঠনের সভাপতির সঙ্গে আলোচনাক্রমে তিনি সংগঠনের সকল সভা আহ্বান করবেন এবং সভার কার্যবিবরণী লিপিবদ্ধ করার ব্যাবস্থা গ্রহণ করবেন । সংগঠনের স্বার্থ সংরক্ষণের দায়িত্ব ও প্রশাসনিক কার্যভার তার উপর ন্যস্ত থাকবে এবং কার্যকরী পরিষদ কর্তৃক অর্পিত অন্যান্য দায়িত্বও তাকে পালন করতে হবে । সংগঠনের নথিপত্র ও সম্পদ তাঁর তত্ত্বাবধানে থাকবে এবং এ ব্যাপারে তিনি একটি রেজিস্টার খাতা রাখবেন । সভাপতির সাক্ষর থাকবে । তিনি বছরের কার্যবিবরণী প্রস্তুত করবেন এবং তা কার্যকরী পরিষদেও অনুমোদনক্রমে, তা বার্ষিক সাধারণ সভায় পেশ করবেন ।


৬) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: সাংগঠনিক সম্পাদকের সকল কাজে সহায়তা করেন। সাংগঠনিক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি সাংগঠনিক সম্পাদকের সকল দায়িত্ব ও ক্ষমতার অধিকারি হন। এছাড়াও তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করেন।


৭) প্রচার সম্পাদক: পদের নামেই বোঝা যাচ্ছে তার কাজ কি হবে। মূলত প্রচার করাই প্রচার সম্পাদকের কাজ। তিনি যে সংগঠন বা প্রতিষ্ঠার প্রচার সম্পাদক হিসেবে মনোনীত হবেন সেই সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান, সংঘ বা দলের যেকোনো কার্যক্রম সম্পর্কিত খবরাখবর অন্যান্য কর্মকর্তা এবং প্রয়োজনে সাধারণ মানুষের নিকট পৌছে দেয়ার জন্য তিনি মুখপাত্রের ভূমিকা পালন করেন। প্রচার কাজের জন্য তার আওতাধীণ অন্যান্য কর্মীরা থাকলে তাদেরকে পরিচালিত করাও তার কাজ। প্রচার কাজের জন্য সংযুক্ত চিঠি, নোটিশ, পোস্টার, ব্যানারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট তার দ্বায়িতে থাকবে।


৮) ক্যাশিয়ার : সংগঠনের যাবতীয় অর্থ তার মারফত ব্যাংকে জমা থাকে। তিনি প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয়ের হিসাব রক্ষা ও প্রদান করেন। বিভিন্ন বিভাগের আয়-ব্যয়ের সমন্বয় করেন।


৯) দপ্তর সম্পাদক : সংগঠনের যাবতীয় জিনিসপত্র দেখাশোনা ও সংরক্ষণ করেন। –এ ছাড়াও সংগঠনে অর্থ সংক্রান্ত, গবেষণা, তথ্য, , প্রকাশণা ইত্যাদি বিভাগে সম্পাদক থাকতে পারেন।


১০) আইটি সম্পাদকঃ সংগঠনের কার্যক্রমকে ডিজিটালাইজ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।সংগঠনকে আরো বেশী প্রযুক্তি নির্ভর করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও নির্বাহী সভায় উপস্থাপন করবেন।সংগঠনের কার্যক্রমকে ইন্টারনেটে প্রতিনিয়ত প্রচার করা ও আপডেট করবেন।সংগঠনের ওয়েবসাইটকে প্রতিনিয়ত ওয়াপে আপডেট করবেন।সংগঠনের সকল কার্যক্রমের ডিজিটাল কপি সংরক্ষন করবেন।বিভিন্ন অনুষ্ঠানকে আরো দৃষ্টি নন্দন করার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহারের পরিকল্পনা গ্রহণ করে নির্বাহী সভায় উপস্থাপন করবেন।


১১) শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকঃ শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোন কাজে পরিচালনার দায়িত্ব নিবেন।শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা পালন করবেন।


১২) ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ স্বপ্নর ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।ধর্মীয় সংহতি বজায় রাখতে যেকোনো পরামর্শ সভায় পেশ করবেন।



আশা করি নতুন কমিটিতে যারা আসবেন তারা সংগঠনকে আরো সুন্দর ও শৃংখল ভাবে এগিয়ে নেবেন,,, ইনশআল্লাহ ,,,


ক্লাবের ইউনিয়ন - বিভাগ:

1. শিরোনাম এবং কোডের কার্যকারিতার পরিধি।—

এই আইনটিকে ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ (‘Black Force Penal Code’) বলা হবে। এবং সকল সদস্যের জন্য কার্যকর হবে।



2. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ২  

ক্লাব ও সমাজের মধ্যে সংঘটিত অপরাধের শাস্তি।

বর্ণনা: প্রত্যেক ব্যক্তি এই কোডের অধীনে শাস্তির জন্য দায়বদ্ধ থাকবেন এবং অন্যথায় নয় এমন প্রতিটি কাজ বা তার বিধানের পরিপন্থী ভুলের জন্য, যার জন্য তিনি ক্লাব/সমাজের মধ্যে দোষী হবেন।



3. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৩

বর্ণনা: সদস্যদের এমনভাবে আচরণ করা উচিত যা ক্লাবের মর্যাদা এবং মর্যাদার জন্য উপযুক্ত। 

শাস্তি:

4. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৪

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য: গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়াসহ রাষ্ট্রের ও সমাজের সকল ক্ষেত্রে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং প্রিয় দেশমাতৃকাকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলাই হবে ‘BF-007 সংগঠনের- মূল লক্ষ্য।

‘লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য উদ্দেশ্যসমূহ হবে:

5. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৫

সদস্য পদ: সমাজের সৎ, আদর্শবান, চিন্তাশীল ও জনকল্যাণে নিবেদিত যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি ‘BF-007’ক্লাবের- সদস্য হতে পারবেন।

6. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৬

বর্ণনা: সংগঠনের গঠনতন্ত্র, নীতি-আদর্শ, এবং বিধি-বিধান মেনে চলতে হবে

7. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৭

বর্ণনা: সংগঠনের ভিশন, মিশন, লক্ষ্য-উদ্দেশ্য, এবং অঙ্গীকার বুঝতে হবে এবং অন্যদের বুঝাতে হবে

শাস্তি:

8. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৮

বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ মূলক সম্পর্ক রাখতে হবে

9. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৯

বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের ব্যক্তিগত স্বার্থ ত্যাগের মানসিকতা গড়তে হবে

10. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১০

বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের আচরণ বিধি বা প্রতিষ্ঠানের শৃংখলা ভঙ্গ করলে তা মেনে নিতে হবে

11. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১১

বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের উগ্র-ধর্মান্ধতা, জঙ্গিবাদ, এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত হওয়া যাবে না

12. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১২

বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধা থাকতে হবে এবং আইন মেনে চলতে হবে

13. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৩

বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের মিথ্যা বা ধোকার আশ্রয় নেওয়া যাবে না 

14. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৪

বর্ণনা: প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ, সুস্থ, গণতান্ত্রিক ও নৈতিক সংস্কৃতি বিকাশে এবং নৈতিক লক্ষ্য-উদ্দ্যেশ্য অর্জনে অবদান রাখতে হবে।

15. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৫

বর্ণনা: সংগঠনে আধিপত্য বিস্তার, দন্দ-কোন্দল ও সন্ত্রাস করা যাবে না।

16. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৬

বর্ণনা: ব্যক্তিগত অঙ্গীকার : ‘‘ আমি সৎ, নীতিবান ও আত্ন-মর্যাদাশীল জীবন যাপন করব। সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকব ও অন্যায় কাজে কখনো কাউকে কোন প্রকার আশ্রয়-প্রশ্রয় বা সহায়তা দেব না।’’

17. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৭

বর্ণনা: ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক বা প্রাতিষ্ঠানের ভাবমূর্তী ক্ষুন্নকরে এমন কোন আচার-আচরণ করা যাবেনা।

18. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৮

বর্ণনা: BF -007 সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সংগঠন। অত্র সংগঠনের কোন সদস্য রাজনীতির সাথে জরিত থাকলে এটা তার ব্যক্তিগত কাজ। এখানে সংগঠন কোনভাবে হস্তক্ষেপ করতে পারবেনা। কিন্তু এই সংগঠনের কোন সদস্য যদি সংগঠনের বিভিন্ন কর্মকান্ডকে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত করেন বা করার চেষ্টা করেন তবে তাকে কার্যনির্বাহী পরিষদ বহিষ্কারের ক্ষমতা রাখে।

19. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৯

বর্ণনা: এলাকার গরীব, অসহায় মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া লেখা চালিয়ে যেতে সহায়তা বা উদ্ভুদ্ব করা এবং বিনামুল্যে বই বিতরন করা।

20. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ২০

বর্ণনা: রমজান মাসে অসহায় গরিবদের মাঝে ইফতারি সামগ্রী বিতরন করা ও ইফতার মাহফিল আয়োজন করা।

21. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ২১

যে কোন সেবামূলক কাজে জনগনকে উদ্ভুদ্ব করা এবং জনগনকে সেবামূলক কাজে সহযোগিতা করা।

22. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২২

দেশের দুর্ভিক্ষ, বন্যা, ঘুর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, মহামারী, অনাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, সকল প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাহায্যর হাত বাড়িয়ে ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে এগিয়ে যাওয়া।

23. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৩

ফুটবল, ক্রিকেট বেটমিন্টন টুর্নামেন্ট ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।

24. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২০

এই সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সমাজের কল্যানমূলক কর্ম যা আমাদের সংগঠনের সকল সদস্যদের মধ্যে ঐক্য ও পারস্পরিক সু-সম্পর্কের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হবে।

25. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৫

প্রত্যেক সদস্যকে বাধ্যতামূলক প্রতি মাসে..(.১০০.)টাকা হারে মাসিক ফি দিতে হবে।

নির্বাহী পরিষদ সদস্যদের মাসিক ফি পরিবর্তনের অধিকার সংরক্ষণ করে।



26. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৬

ব্লাড ব্যাংক প্রতিষ্টা করা ।

27. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৭

সদস্যের শ্রেণীবিভাগ-

নিম্নরূপ চার প্রকারের সদস্য থাকবেঃ

২৭/১) সাধারণ সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ যে কোন নাগরিক.৫০০ টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে সাধারণ সদস্য হতে পারবেন।

28. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৮

২৮/২) সহযোগী সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ

প্রবাসী নাগরিকগণ বাৎসরিক নূন্যতম...... টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে সহযোগী সদস্য হতে পারবেন।

29. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৯

২৯/৩) সম্মানিত সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতি রেখে

 স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ কোন ব্যক্তিকে কার্য নির্বাহী পরিষদের অনুমোদন ক্রমে সম্মানিত সদস্য পদ প্রদান করা হবে।

30. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ৩০ 

৩০/৪) আজীবন সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতি রেখে

এককালীন....... টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে যে কোন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি সংগঠনের আজীবন সদস্য হতে পারবেন।



31. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ৩১

সদস্যপদ বাতিল *(সংগঠনের প্রকৃতি অনুসারে বেছে নিন)

ধারা’৩১/১) কোন সদস্যের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র কিংবা সংগঠনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কোন কাজ প্রমাণিত হলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।

ধারা’৩১/২) সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সদস্যপদ বাতিল হতে পারে।

 ধারা’৩১/৩) সকল ক্ষেত্রেই কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি/ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

ধারা’৩১/৪) কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলে এবং তা কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত হলে। সদস্যপদ বাতিল হতে পারে।

ধারা’৩১/৫) মৃত্যু হলে বা আদালতে নৈতিক অপরাধে অভিযুক্ত হলে। 

ধারা’৩১/৬) কোন সদস্য প্রতিষ্ঠানের মাসিক চাঁদা একাধিকক্রমে ৬ মাস প্রদান না করলে। তার সদস্যপদ বাতিল হবে। 

ধারা’৩১/৭) গ্রহণযোগ্য কারন ছাড়া পর পর ৩টি কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় উপস্থিত না থাকলে। তার সদস্যপদ বাতিল হবে।

ধারা’৩১/৮) প্রতিষ্ঠানের কাজে পর পর ৬ (ছয়) মাস নিষ্ক্রিয় ও অকর্মন্য হয়ে পড়লে। 

ধারা’৩১/৯) সদস্যের স্বভাব, আচরন, মনোবৃত্তত্তি ও কর্মকান্ড প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের পরিপন্থী হলে।

ধারা’৩১/১০) পাগল ও উম্মাদ প্রমানিত হলে। 

ধারা’৩১/১১) আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত হলে। 

ধারা’৩১/১২) সদস্যের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লে। 

ধারা’৩১/১৩) তহবিল তছরুপ করলে এবং অবৈধ চাঁদাবাজি করলে। 

ধারা’৩১/১৪)গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কাজ করলে এবং প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে স্বেচ্ছাচারী হলে।

ধারা’৩১/১৫) সংস্থার পক্ষ হয়ে সংস্থার বিষয়ে কোন সদস্য পত্র-পত্রিকায়, সভা-সমিতি, সেমিনারে বিবৃতি প্রদানের পূর্বে কার্য্যনির্বাহী পরিষদের অনুমতি গ্রহন না করলে। 

ধারা’৩১/১৬) সংস্থার স্বেচ্ছাসেবী, অরাজনৈতিক ও অলাভজনক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করলে। তার সদস্যপদ বাতিল হবে।

ধারা’৩১/১৭) সংস্থার নামে কোন সদস্য গঠনতন্ত্র বহির্ভূত ও অবৈধভাবে চাঁদাবাজি ও জনগণের কাছ থেকে ডোনেশন/ অনুদান গ্রহন করলে। 

ধারা’৩১/১৪) সংস্থার কার্য এলাকা পরিত্যাগ করলে। 

ধারা’৩১/১৯) সংস্থার মূল্যবান রেকর্ডপত্র স্বেচ্ছাচারীভাবে কুক্ষিগত করে সংস্থার কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে। তার সদস্যপদ বাতিল হবে।

ধারা’৩১/২০) প্রাসঙ্গিক বা অনিবার্য কারণে কোন সদস্যকে বহিষ্কার করার এখতিয়ার সংগঠনের কার্যনির্বাহী এবং উপদেষ্টা পরিষদ সংরক্ষণ করবেন।

উপরিউক্ত উল্লেখিত কাজ গুলো করিলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।


32. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ৩২

সদস্যদের অধিকার 

ধারা’৩২/১) সাধারণ সদস্যগণের ভোটাধিকার সংরক্ষিত থাকবে এবং সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মতামত প্রদানের অধিকারও সংরক্ষিত থাকবে। 

ধারা’৩২/২) সাধারণ সদস্যগণ কর্তৃক সাধারন সদস্যগণের মধ্য থেকে কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন করা হবে।

 ধারা’৩২/৩) সংস্থার উন্নয়ন ও সমাজ উন্নয়নে সাধারণ সদস্যগণ মতামত ও সুপারিশ পেশ করবেন বা মতামত প্রকাশ করবেন। 

ধারা’৩২/৩) সাধারণ সদস্যগণ নিম্নবর্ণিত বিষয়সমূহ অনুমোদন করবেন : 

33. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ৩৩

সংগঠনের তহবিল সংক্রান্ত বিষয়াবলী

নিম্নলিখিত ভাবে সংস্থার তহবিল সংগ্রহ করা যাবে: 

ক) সদস্য ভর্তি ফি। 500 টাকা।

খ) সাধারন সদস্য চাঁদা। 30 টাকা

গ) এককালীন সদস্য চাঁদা। 1000 টাকা।

ঘ) এককালীন অনুদান ও কোন প্রকল্প হইতে আয় এবং ব্যাংক, সংস্থা, ফাউন্ডেশন ও অর্থ লগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে তহবিল গঠন। 

ঙ)কোন বিশেষ ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানের অ

নুদান। 

চ) সরকারী অনুদান। 

ছ) সরকারের বিশেষ প্রকল্প অনুদান/ ঋণগ্রহণ। 

জ) যে কোন কাজে বিদেশী দান, অনুদান এবং বিদেশী এম্বেসীর দান, অনুদান ইত্যাদি। 



 













Saturday, November 16, 2024

জাতীয় মহিলা কমিশন) কী?



राष्ट्रीय महिला आयोग

National Commission for Women


ন্যাশনাল কমিশন ফর উইমেন (জাতীয় মহিলা কমিশন) কী?

ন্যাশনাল কমিশন ফর উইমেন বা জাতীয় মহিলা কমিশন হল ভারত সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা যার মূল কাজ হল মহিলাদের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের বিরুদ্ধে হওয়া সকল ধরনের অত্যাচার ও নিপীড়ন থেকে মুক্তি দিয়ে তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা।

কমিশনের কাজগুলি হল:

মহিলাদের বিরুদ্ধে হওয়া সকল ধরনের অপরাধের তদন্ত করা: যৌন নিপীড়ন, দहेज প্রথা, ঘরোয়া হিংসা ইত্যাদি।

মহিলাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা: তাদের অধিকার সম্পর্কে, আইন সম্পর্কে এবং নিজেকে রক্ষা করার উপায় সম্পর্কে।

সরকারকে পরামর্শ দেওয়া: মহিলাদের সুরক্ষা এবং উন্নয়নের জন্য নতুন আইন এবং নীতিমালা তৈরি করার ক্ষেত্রে।

মহিলাদের জন্য সহায়তা প্রদান করা: যারা ঘরোয়া হিংসা বা অন্য কোনো ধরনের নিপীড়নের শিকার হয়েছেন।

কেন ন্যাশনাল কমিশন ফর উইমেন গুরুত্বপূর্ণ?

আজকের সমাজেও অনেক মহিলা বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হন। এই কমিশন মহিলাদের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করে এবং তাদের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে।

আপনি যদি কোনো সমস্যায় পড়েন:

তারাতারি কমিশনের সাথে যোগাযোগ করুন: তাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন বা তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।

একা থাকবেন না: আপনার পরিবার, বন্ধু বা কোনো বিশ্বস্ত ব্যক্তির কাছে সাহায্য চান।

পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করুন: আপনার অধিকার রক্ষার জন্য।

আপনার জানার জন্য:

জাতীয় মহিলা কমিশন কবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল?

জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপারসন কে?

জাতীয় মহিলা কমিশনের কাজের ক্ষেত্র কী?

আপনি যদি এই তথ্যগুলি জানতে চান, তাহলে আমাকে জানান।

মনে রাখবেন: আপনি একা নন। আপনার পাশে সাহায্যের হাত আছে।

আপনি কি 

আরও কিছু জানতে চান?


 About the Commission

The National Commission for Women was set up as statutory body in January 1992 under the National Commission for Women Act, 1990 ( Act No. 20 of 1990 of Govt.of India ) to :

পশ্চিমবঙ্গ মহিলা কমিশন।

review the Constitutional and Legal safeguards for women ;

recommend remedial legislative measures ;

facilitate redressal of grievances and

advise the Government on all policy matters affecting women.

In keeping with its mandate, the Commission initiated various steps to improve the status of women and worked for their economic empowerment during the year under report. The Commission completed its visits to all the States/UTs except Lakshdweep and prepared Gender Profiles to assess the status of women and their empowerment. It received a large number of complaints and acted suo-moto in several cases to provide speedy justice. It took up the issue of child marriage, sponsored legal awareness programmes,Parivarik Mahila Lok Adalats and reviewed laws such as Dowry Prohibition Act, 1961, PNDT Act 1994, Indian Penal Code 1860 and the National Commission for Women Act, 1990 to make them more stringent and effective.It organized workshops/consultations, constituted expert committees on economic empowerment of women, conducted workshops/seminars for gender awareness and took up publicity campaign against female foeticide, violence against women etc. in order to generate awareness in the society against these social evils.


Here's what you will find in this section.

কেও মারধর করলে কি করবেন।

 

যদি কেউ আপনাকে মারধর করে, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিন:

সুরক্ষা নিশ্চিত করুন: প্রথমেই নিজেকে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যান। যদি সম্ভব হয়, অন্যদের সাহায্য চান।

প্রমাণ সংগ্রহ করুন: যদি সম্ভব হয়, মারধরের ঘটনার ছবি তুলুন, চিকিৎসা করান এবং চিকিৎসার রিপোর্ট সংগ্রহ করুন। এটি পরবর্তীতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।

পুলিশে খবর দিন: স্থানীয় থানায় গিয়ে ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দিন। পুলিশকে আপনার সকল প্রমাণ দেখান।

আইনজীবীর পরামর্শ নিন: একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিন। তিনি আপনাকে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।

আপনার জানা উচিত যে:

মারধর করা একটি অপরাধ: যে কেউ আপনাকে মারধর করে, তাকে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যেতে পারে।

আপনি একা নন: আপনার পাশে অনেকেই আছেন। সাহায্য চাইতে দ্বিধা করবেন না।

আপনার নিরাপত্তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ: নিজেকে নিরাপদ রাখুন এবং সাহায্যের জন্য চিৎকার করুন।

মনে রাখবেন, আপনার উপর কোনো অত্যাচার সহ্য করার দরকার নেই।

আপনি যদি কোনো নারী হয়ে এই সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে নারী হেল্পলাইনে যোগাযোগ করতে পারেন।

আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য 

উপকারী হবে।

ভিডিও লিংক Open Video 

দরখাস্ত লেখার সাধারণ ফরম্যাট


দরখাস্ত লেখার সাধারণ ফরম্যাট
প্রাপকের ঠিকানা প্রেরকের ঠিকানা
বিষয়: [বিষয়টি সংক্ষেপে লিখুন]
জনাব/জনাবী,
শিরোনাম: [দরখাস্তের উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে লিখুন]
দরখাস্তের বিষয়বস্তু:
পরিচয়: নিজের নাম, ঠিকানা, পেশা ইত্যাদি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন।
ঘটনার বিবরণ: ঘটনাটি কী, কখন, কোথায় এবং কীভাবে ঘটেছে, তা স্পষ্টভাবে বর্ণনা করুন।
দাবি বা অনুরোধ: আপনি কী চান, তা স্পষ্টভাবে লিখুন।
প্রমাণ: যদি কোনো প্রমাণ থাকে, তা সংযুক্ত করুন।
অনুরোধ:
আপনার অনুরোধ পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানান।
স্বাক্ষর নাম পদবী (যদি থাকে) তারিখ
উদাহরণ:
থানা অফিসার, [থানার নাম] থানা, [ঠিকানা]
[আপনার নাম], [আপনার ঠিকানা]
বিষয়: চুরি হওয়া মোবাইল ফোন ফেরত পাওয়ার জন্য আবেদন
জনাব,
শিরোনাম: চুরি হওয়া মোবাইল ফোন ফেরত পাওয়ার আবেদন
দরখাস্তের বিষয়বস্তু: আমি, [আপনার নাম], [আপনার ঠিকানা] निবাসী, গত [তারিখ] তারিখে প্রায় [সময়] নাগাদ [স্থান] এ আমার [মোবাইল ফোনের ব্র্যান্ড ও মডেল] মোবাইল ফোনটি চুরি হয়ে গেছে। [চুরির বিস্তারিত বর্ণনা]।

অনুরোধ: আপনাকে অনুরোধ করছি, আমার চুরি হওয়া মোবাইল ফোনটি খুঁজে বের করে ফেরত দেওয়ার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
স্বাক্ষর [আপনার নাম] [তারিখ]

নোট:
দরখাস্ত সহজ, স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত হওয়া উচিত।
ভুল বানান ও ব্যাকরণের ভুল এড়িয়ে চলুন।
দরখাস্তের শেষে আপনার যোগাযোগের বিস্তারিত তথ্য যেমন ফোন নম্বর, ইমেইল ঠিকানা ইত্যাদি উল্লেখ করুন।
দরখাস্তটি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন।
আশা করি এই ফরম্যাট আপনাকে সহায়তা করবে।

থানায় এফআইআর লিখার নিয়ম।



থানায় এফআইআর লিখতে চান?

একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। এফআইআর লিখতে গিয়ে অনেকেই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। তাই আপনার সুবিধার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হলো:

এফআইআর কী? এফআইআর বা প্রাথমি RRক তথ্য রিপোর্ট হলো কোনো অপরাধের ঘটনা ঘটার পর পুলিশকে জানানোর একটি লিখিত বিবরণ। এই বিবরণের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে।

কেন এফআইআর করা জরুরি?

আপনার অধিকার রক্ষা: আপনার উপর কোনো অপরাধ হলে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য এফআইআর করা জরুরি।

তদন্ত শুরু: এফআইআরের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে এবং অপরাধীকে শনাক্ত করার চেষ্টা করে।

প্রমাণ সংরক্ষণ: এফআইআর আপনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হিসেবে কাজ করতে পারে।

এফআইআর লিখতে কী করবেন?

নিকটস্থ থানায় যান: যেখানে ঘটনাটি ঘটেছে, সেই থানায় যান।

লিখিত অভিযোগ দিন: ঘটনার সম্পূর্ণ বিবরণ, তারিখ, সময়, স্থান, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নাম, ঠিকানা ইত্যাদি স্পষ্টভাবে লিখে দিন।

সাক্ষীদের নাম দিন: যদি কোনো সাক্ষী থাকে, তাদের নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করুন।

প্রমাণ দিন: যদি কোনো প্রমাণ থাকে (যেমন, ছবি, ভিডিও), সেগুলোও থানায় জমা দিন।

এফআইআরের কপি নিন: থানা থেকে এফআইআরের একটি কপি নিশ্চয়ই নিয়ে আসুন।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

দ্রুত এফআইআর করুন: যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এফআইআর করুন। দেরি করলে প্রমাণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

শান্ত থাকুন: এফআইআর করার সময় শান্ত থাকুন এবং সঠিক তথ্য দিন।

আইনজীবীর পরামর্শ নিন: যদি আপনি জটিল কোনো আইনি সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিন।

আরও জানতে চাইলে:

ইউটিউব: "How to write an F.I.R ?" এই শব্দগুলি দিয়ে সার্চ করলে আপনি বিভিন্ন ভিডিও পাবেন।

আইনজীবী: কোনো আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করুন।

মনে রাখবেন: এফআইআর করা আপনার অধিকার। তাই নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে এবং ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্য দ্বিধা করবেন না।

আপনার জন্য শুভকামনা।

আরও কিছু জানতে চাইলে, অবশ্যই জানান।

দ্রষ্টব্য: এই তথ্য কেবল সাধারণ ধারণার জন্য। কোনো আইনি পরামর্শের বিকল্প নয়।

আপনার জন্য সেরাটা কামনা করি।

আপ

নি কি আরও কিছু জানতে চান?

Open Video

Friday, November 15, 2024

কেও টাকা ধার নিয়ে না দিলে কি করবেন।



যদি কেউ আপনার কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে না দেয়, তাহলে আপনি কয়েকটি পদক্ষেপ নিতে পারেন:

প্রথমে শান্তভাবে কথা বলুন: ধার নেওয়া ব্যক্তির সাথে সরাসরি কথা বলাই সবচেয়ে ভালো। শান্তভাবে তাকে জানান যে আপনি টাকা ফেরত চান এবং কেন এটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

লিখিত নোট দিন: যদি মুখোমুখি কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করেন, তাহলে তাকে একটি লিখিত নোট দিতে পারেন। এতে তারিখ, টাকার পরিমাণ এবং কেন আপনি টাকা ফেরত চান, স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন।

সাক্ষী রাখুন: যদি আপনি মনে করেন যে ব্যক্তি টাকা ফেরত দেবে না, তাহলে একজন সাক্ষী রেখে কথা বলুন।

আইনি পদক্ষেপ নিন: যদি উপরের সব পদ্ধতি ব্যর্থ হয়, তাহলে আপনি আইনি পদক্ষেপ নিতে পারেন। একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিন এবং আদালতে মামলা করুন।

ধৈর্য ধরুন: টাকা ফেরত পাওয়া একটু সময় নিতে পারে। ধৈর্য ধরুন এবং অধৈর্য হবেন না।

মনে রাখবেন:

ধার দেওয়ার আগে ভালো করে ভাবুন: কারো কাছে টাকা ধার দেওয়ার আগে ভালো করে ভাবুন যে সেই ব্যক্তি টাকা ফেরত দেবে কিনা।

লিখিত চুক্তি করুন: যদি বড় পরিমাণে টাকা ধার দেন, তাহলে লিখিত চুক্তি করুন।

সম্পর্কের উপর জোর দিন: টাকা ফেরত পাওয়ার চেয়ে সম্পর্ক বজায় রাখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

আশা করি এই তথ্য আপনার কাজে আসবে।

আরও কিছু জানতে চাইলে, দ্বিধা করবেন না।

Disclaimer: আমি একজন রোবট, তাই আইনি পরামর্শ দিতে পারি না। আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন আইনজীবীর 

পরামর্শ নিন। Open Video


Thursday, November 14, 2024

কেও হুমকি দিলে কি করবেন। What to do if someone threatens you.


হুমকি পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা:

শান্ত থাকুন: হুমকিদাতাকে উত্তেজিত করবেন না।

প্রমাণ সংগ্রহ করুন: হুমকির সব তথ্য (মেসেজ, কল রেকর্ড) সংরক্ষণ করুন।

সাহায্য চান: পরিবার, বন্ধু বা আস্থা স্থাপনযোগ্য কোনো ব্যক্তিকে জানান।

থানায় অভিযোগ করুন: এটি আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রথম ধাপ।

সাইবারবুল্লিং হলে: সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মকে জানান এবং পোস্টটি ডিলিট করার অনুরোধ করুন।

আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

একা থাকবেন না: জনসমাগমস্থ স্থানে থাকার চেষ্টা করুন।

হুমকিদাতার কাছে যাবেন না: একা কোনো স্থানে তার সাথে দেখা করবেন না।

আপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন: দরজা-জানালা ভালো করে বন্ধ রাখুন।

মনোবৈজ্ঞানিক সাহায্য নিন: হুমকির মানসিক প্রভাব কাটিয়ে উঠতে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন।

মনে রাখবেন:

আপনি একা নন।

হুমকি সহ্য করার কোনো কারণ নেই।

আইন আপনার পাশে আছে।

আরও তথ্যের জন্য:

এফবিআই গাইডলাইন: https://www.fbi.gov/file-repository/threat-intimidation-guide-bengali-022322.pdf

বিঃদ্রঃ: এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ ধারণার জন্য। কোনো আইনি পরামর্শের জন্য একজন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।

আপনার নিরাপত্তা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

ভিডিও লিংক Open Video

সহজ উপায়ে YouTube Watch Time এবং Subscribers বাড়ানোর কার্যকরী কৌশল

ভূমিকা (Introduction) বর্তমান ডিজিটাল যুগে YouTube শুধু একটি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম নয়, বরং এটি একটি সফল ক্যারিয়ার গড়ার অন্যতম মাধ্য...