✊'সত্যমেব জয়তে’✊
Constitution Of Black force'007 Club - Rules and regulations
প্রস্তাবনা:
আমরা ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপে
ক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে রূপান্তরিত করার এবং এর সমস্ত নাগরিকের জন্য সুরক্ষিত করার সংকল্প নিয়েছি।
ন্যায়বিচার:
সামাজিক, অর্থনীতি ও রাজনৈতিক:
স্বাধীনতা:
চিন্তা, অভিব্যক্তি, সংক্ষিপ্ত, বিশ্বাস এবং উপাসনা
সমতা:
অবস্থা এবং সুযোগের; এবং তাদের সবার মধ্যে প্রচার করা
ভ্রাতৃত্ব:
ব্যক্তির মর্যাদা এবং জাতির একক এবং অখণ্ডতা নিশ্চিত করা
Black force 007’Committee ⚖️আইন করুন এবং নিজেদেরকে দিন।👇
কার্যনির্বাহী কমিটির দায়িত্ব, কার্যাবলী এবং যোগ্যতা:
Managing Director (MD) ব্যবস্থাপনা পরিচালক
একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রতিদিনের ক্রিয়াকলাপের জন্য দায়ী একটি নির্বাহী পদে অধিষ্ঠিত। সিদ্ধান্ত গ্রহণ: ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা সাংগঠনিক বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের কর্তৃত্ব সহ শীর্ষ নির্বাহী পদে অধিষ্ঠিত হন; পরিচালকরা ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা উচ্চ স্তরের নির্বাহীদের কাছে রিপোর্ট করেন।
১) সভাপতি : সভাপতি সংগঠনের প্রধান। তিনি পদাধিকারবলে সকল সভায় সভাপতিত্ব করেন। সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষেত্রে তিনি ভোটদানের অধিকারি নন। তবে অচলাবস্থা জন্য তিনি কাস্টিং ভোট দিতে পারেন। সংগঠনের গঠনতন্ত্রের প্রতিটি ধারার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা তার দায়িত্ব।
২) সহ-সভাপতি : সহ-সভাপতি সভাপতির সকল কাজে সহায়তা করেন। সভাপতির অনুপস্থিতিতে সহ-সভাপতি সভাপতির দায়িত্ব ও ক্ষমতার অধিকারি হন। এ ছাড়াও তিনি তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করেন।
৩) সাধারন সম্পাদক : সাধারন সম্পাদক সংগঠনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি সভাপতির পরামর্শক্রমে সংগঠনের সভা আহ্বান করেন। তিনি প্রয়োজনবোধে অন্যান্য কর্মকর্তার ওপর বিভিন্ন দায়িত্ব অর্পন করেন এবং তাদের কাজের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয় সাধন করেন। সংগঠনের দৈনন্দিন কার্যকলাপের জন্যে দায়ি থাকেন। প্রতিটি সভায় তিনি সংগঠনের কার্যাবলীর রিপোর্ট পেশ করেন।
৪) সহ-সাধারন সম্পাদক : তিনি সাধারন সম্পাদকের সকল কাজে সহায়তা করেন। সাধারন সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি সাধারন সম্পাদকের সকল দায়িত্ব ও ক্ষমতার অধিকারি হন। এছাড়াও তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করেন।
৫) সাংগঠনিক সম্পাদক : প্রতিষ্ঠানকে সাংগঠনিক ভাবে সুদৃঢ় করতে সচেষ্ট থাকেন। সাংগঠনিক সম্পাদক সংগঠনকে শক্তিশালী করার জন্য সর্বদা নিয়োজিত থাকবেন। সংগঠনের শৃঙ্খলা এবং ব্যাপ্তি ঘটানোর জন্য নিবেদিত প্রাণ হিসেবে কাজ করাই তার প্রধান। সংগঠনের সভাপতির সঙ্গে আলোচনাক্রমে তিনি সংগঠনের সকল সভা আহ্বান করবেন এবং সভার কার্যবিবরণী লিপিবদ্ধ করার ব্যাবস্থা গ্রহণ করবেন । সংগঠনের স্বার্থ সংরক্ষণের দায়িত্ব ও প্রশাসনিক কার্যভার তার উপর ন্যস্ত থাকবে এবং কার্যকরী পরিষদ কর্তৃক অর্পিত অন্যান্য দায়িত্বও তাকে পালন করতে হবে । সংগঠনের নথিপত্র ও সম্পদ তাঁর তত্ত্বাবধানে থাকবে এবং এ ব্যাপারে তিনি একটি রেজিস্টার খাতা রাখবেন । সভাপতির সাক্ষর থাকবে । তিনি বছরের কার্যবিবরণী প্রস্তুত করবেন এবং তা কার্যকরী পরিষদেও অনুমোদনক্রমে, তা বার্ষিক সাধারণ সভায় পেশ করবেন ।
৬) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক: সাংগঠনিক সম্পাদকের সকল কাজে সহায়তা করেন। সাংগঠনিক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি সাংগঠনিক সম্পাদকের সকল দায়িত্ব ও ক্ষমতার অধিকারি হন। এছাড়াও তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করেন।
৭) প্রচার সম্পাদক: পদের নামেই বোঝা যাচ্ছে তার কাজ কি হবে। মূলত প্রচার করাই প্রচার সম্পাদকের কাজ। তিনি যে সংগঠন বা প্রতিষ্ঠার প্রচার সম্পাদক হিসেবে মনোনীত হবেন সেই সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান, সংঘ বা দলের যেকোনো কার্যক্রম সম্পর্কিত খবরাখবর অন্যান্য কর্মকর্তা এবং প্রয়োজনে সাধারণ মানুষের নিকট পৌছে দেয়ার জন্য তিনি মুখপাত্রের ভূমিকা পালন করেন। প্রচার কাজের জন্য তার আওতাধীণ অন্যান্য কর্মীরা থাকলে তাদেরকে পরিচালিত করাও তার কাজ। প্রচার কাজের জন্য সংযুক্ত চিঠি, নোটিশ, পোস্টার, ব্যানারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট তার দ্বায়িতে থাকবে।
৮) ক্যাশিয়ার : সংগঠনের যাবতীয় অর্থ তার মারফত ব্যাংকে জমা থাকে। তিনি প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয়ের হিসাব রক্ষা ও প্রদান করেন। বিভিন্ন বিভাগের আয়-ব্যয়ের সমন্বয় করেন।
৯) দপ্তর সম্পাদক : সংগঠনের যাবতীয় জিনিসপত্র দেখাশোনা ও সংরক্ষণ করেন। –এ ছাড়াও সংগঠনে অর্থ সংক্রান্ত, গবেষণা, তথ্য, , প্রকাশণা ইত্যাদি বিভাগে সম্পাদক থাকতে পারেন।
১০) আইটি সম্পাদকঃ সংগঠনের কার্যক্রমকে ডিজিটালাইজ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।সংগঠনকে আরো বেশী প্রযুক্তি নির্ভর করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও নির্বাহী সভায় উপস্থাপন করবেন।সংগঠনের কার্যক্রমকে ইন্টারনেটে প্রতিনিয়ত প্রচার করা ও আপডেট করবেন।সংগঠনের ওয়েবসাইটকে প্রতিনিয়ত ওয়াপে আপডেট করবেন।সংগঠনের সকল কার্যক্রমের ডিজিটাল কপি সংরক্ষন করবেন।বিভিন্ন অনুষ্ঠানকে আরো দৃষ্টি নন্দন করার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহারের পরিকল্পনা গ্রহণ করে নির্বাহী সভায় উপস্থাপন করবেন।
১১) শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকঃ শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোন কাজে পরিচালনার দায়িত্ব নিবেন।শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা পালন করবেন।
১২) ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ স্বপ্নর ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।ধর্মীয় সংহতি বজায় রাখতে যেকোনো পরামর্শ সভায় পেশ করবেন।
আশা করি নতুন কমিটিতে যারা আসবেন তারা সংগঠনকে আরো সুন্দর ও শৃংখল ভাবে এগিয়ে নেবেন,,, ইনশআল্লাহ ,,,
ক্লাবের ইউনিয়ন - বিভাগ:
1. শিরোনাম এবং কোডের কার্যকারিতার পরিধি।—
এই আইনটিকে ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ (‘Black Force Penal Code’) বলা হবে। এবং সকল সদস্যের জন্য কার্যকর হবে।
2. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ২
ক্লাব ও সমাজের মধ্যে সংঘটিত অপরাধের শাস্তি।
বর্ণনা: প্রত্যেক ব্যক্তি এই কোডের অধীনে শাস্তির জন্য দায়বদ্ধ থাকবেন এবং অন্যথায় নয় এমন প্রতিটি কাজ বা তার বিধানের পরিপন্থী ভুলের জন্য, যার জন্য তিনি ক্লাব/সমাজের মধ্যে দোষী হবেন।
3. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৩
বর্ণনা: সদস্যদের এমনভাবে আচরণ করা উচিত যা ক্লাবের মর্যাদা এবং মর্যাদার জন্য উপযুক্ত।
শাস্তি:
4. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৪
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য: গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়াসহ রাষ্ট্রের ও সমাজের সকল ক্ষেত্রে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং প্রিয় দেশমাতৃকাকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলাই হবে ‘BF-007 সংগঠনের- মূল লক্ষ্য।
‘লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য উদ্দেশ্যসমূহ হবে:
5. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৫
সদস্য পদ: সমাজের সৎ, আদর্শবান, চিন্তাশীল ও জনকল্যাণে নিবেদিত যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি ‘BF-007’ক্লাবের- সদস্য হতে পারবেন।
6. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৬
বর্ণনা: সংগঠনের গঠনতন্ত্র, নীতি-আদর্শ, এবং বিধি-বিধান মেনে চলতে হবে
7. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৭
বর্ণনা: সংগঠনের ভিশন, মিশন, লক্ষ্য-উদ্দেশ্য, এবং অঙ্গীকার বুঝতে হবে এবং অন্যদের বুঝাতে হবে
শাস্তি:
8. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৮
বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ মূলক সম্পর্ক রাখতে হবে
9. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ৯
বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের ব্যক্তিগত স্বার্থ ত্যাগের মানসিকতা গড়তে হবে
10. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১০
বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের আচরণ বিধি বা প্রতিষ্ঠানের শৃংখলা ভঙ্গ করলে তা মেনে নিতে হবে
11. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১১
বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের উগ্র-ধর্মান্ধতা, জঙ্গিবাদ, এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত হওয়া যাবে না
12. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১২
বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধা থাকতে হবে এবং আইন মেনে চলতে হবে
13. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৩
বর্ণনা: সংগঠনের সদস্যদের মিথ্যা বা ধোকার আশ্রয় নেওয়া যাবে না
14. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৪
বর্ণনা: প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ, সুস্থ, গণতান্ত্রিক ও নৈতিক সংস্কৃতি বিকাশে এবং নৈতিক লক্ষ্য-উদ্দ্যেশ্য অর্জনে অবদান রাখতে হবে।
15. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৫
বর্ণনা: সংগঠনে আধিপত্য বিস্তার, দন্দ-কোন্দল ও সন্ত্রাস করা যাবে না।
16. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৬
বর্ণনা: ব্যক্তিগত অঙ্গীকার : ‘‘ আমি সৎ, নীতিবান ও আত্ন-মর্যাদাশীল জীবন যাপন করব। সব সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকব ও অন্যায় কাজে কখনো কাউকে কোন প্রকার আশ্রয়-প্রশ্রয় বা সহায়তা দেব না।’’
17. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৭
বর্ণনা: ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক বা প্রাতিষ্ঠানের ভাবমূর্তী ক্ষুন্নকরে এমন কোন আচার-আচরণ করা যাবেনা।
18. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৮
বর্ণনা: BF -007 সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সংগঠন। অত্র সংগঠনের কোন সদস্য রাজনীতির সাথে জরিত থাকলে এটা তার ব্যক্তিগত কাজ। এখানে সংগঠন কোনভাবে হস্তক্ষেপ করতে পারবেনা। কিন্তু এই সংগঠনের কোন সদস্য যদি সংগঠনের বিভিন্ন কর্মকান্ডকে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত করেন বা করার চেষ্টা করেন তবে তাকে কার্যনির্বাহী পরিষদ বহিষ্কারের ক্ষমতা রাখে।
19. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ১৯
বর্ণনা: এলাকার গরীব, অসহায় মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া লেখা চালিয়ে যেতে সহায়তা বা উদ্ভুদ্ব করা এবং বিনামুল্যে বই বিতরন করা।
20. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ২০
বর্ণনা: রমজান মাসে অসহায় গরিবদের মাঝে ইফতারি সামগ্রী বিতরন করা ও ইফতার মাহফিল আয়োজন করা।
21. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা ২১
যে কোন সেবামূলক কাজে জনগনকে উদ্ভুদ্ব করা এবং জনগনকে সেবামূলক কাজে সহযোগিতা করা।
22. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২২
দেশের দুর্ভিক্ষ, বন্যা, ঘুর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, মহামারী, অনাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, সকল প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাহায্যর হাত বাড়িয়ে ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে এগিয়ে যাওয়া।
23. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৩
ফুটবল, ক্রিকেট বেটমিন্টন টুর্নামেন্ট ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।
24. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২০
এই সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সমাজের কল্যানমূলক কর্ম যা আমাদের সংগঠনের সকল সদস্যদের মধ্যে ঐক্য ও পারস্পরিক সু-সম্পর্কের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হবে।
25. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৫
প্রত্যেক সদস্যকে বাধ্যতামূলক প্রতি মাসে..(.১০০.)টাকা হারে মাসিক ফি দিতে হবে।
নির্বাহী পরিষদ সদস্যদের মাসিক ফি পরিবর্তনের অধিকার সংরক্ষণ করে।
26. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৬
ব্লাড ব্যাংক প্রতিষ্টা করা ।
27. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৭
সদস্যের শ্রেণীবিভাগ-
নিম্নরূপ চার প্রকারের সদস্য থাকবেঃ
২৭/১) সাধারণ সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ যে কোন নাগরিক.৫০০ টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে সাধারণ সদস্য হতে পারবেন।
28. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৮
২৮/২) সহযোগী সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ
প্রবাসী নাগরিকগণ বাৎসরিক নূন্যতম...... টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে সহযোগী সদস্য হতে পারবেন।
29. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ২৯
২৯/৩) সম্মানিত সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতি রেখে
স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ কোন ব্যক্তিকে কার্য নির্বাহী পরিষদের অনুমোদন ক্রমে সম্মানিত সদস্য পদ প্রদান করা হবে।
30. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ৩০
৩০/৪) আজীবন সদস্য: শর্তের সাথে সঙ্গতি রেখে
এককালীন....... টাকা প্রদান সাপেক্ষে ফরম পূরণের মাধ্যমে যে কোন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি সংগঠনের আজীবন সদস্য হতে পারবেন।
31. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ৩১
সদস্যপদ বাতিল *(সংগঠনের প্রকৃতি অনুসারে বেছে নিন)
ধারা’৩১/১) কোন সদস্যের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র কিংবা সংগঠনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কোন কাজ প্রমাণিত হলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
ধারা’৩১/২) সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সদস্যপদ বাতিল হতে পারে।
ধারা’৩১/৩) সকল ক্ষেত্রেই কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি/ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
ধারা’৩১/৪) কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলে এবং তা কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত হলে। সদস্যপদ বাতিল হতে পারে।
ধারা’৩১/৫) মৃত্যু হলে বা আদালতে নৈতিক অপরাধে অভিযুক্ত হলে।
ধারা’৩১/৬) কোন সদস্য প্রতিষ্ঠানের মাসিক চাঁদা একাধিকক্রমে ৬ মাস প্রদান না করলে। তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
ধারা’৩১/৭) গ্রহণযোগ্য কারন ছাড়া পর পর ৩টি কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় উপস্থিত না থাকলে। তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
ধারা’৩১/৮) প্রতিষ্ঠানের কাজে পর পর ৬ (ছয়) মাস নিষ্ক্রিয় ও অকর্মন্য হয়ে পড়লে।
ধারা’৩১/৯) সদস্যের স্বভাব, আচরন, মনোবৃত্তত্তি ও কর্মকান্ড প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের পরিপন্থী হলে।
ধারা’৩১/১০) পাগল ও উম্মাদ প্রমানিত হলে।
ধারা’৩১/১১) আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত হলে।
ধারা’৩১/১২) সদস্যের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লে।
ধারা’৩১/১৩) তহবিল তছরুপ করলে এবং অবৈধ চাঁদাবাজি করলে।
ধারা’৩১/১৪)গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কাজ করলে এবং প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে স্বেচ্ছাচারী হলে।
ধারা’৩১/১৫) সংস্থার পক্ষ হয়ে সংস্থার বিষয়ে কোন সদস্য পত্র-পত্রিকায়, সভা-সমিতি, সেমিনারে বিবৃতি প্রদানের পূর্বে কার্য্যনির্বাহী পরিষদের অনুমতি গ্রহন না করলে।
ধারা’৩১/১৬) সংস্থার স্বেচ্ছাসেবী, অরাজনৈতিক ও অলাভজনক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করলে। তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
ধারা’৩১/১৭) সংস্থার নামে কোন সদস্য গঠনতন্ত্র বহির্ভূত ও অবৈধভাবে চাঁদাবাজি ও জনগণের কাছ থেকে ডোনেশন/ অনুদান গ্রহন করলে।
ধারা’৩১/১৪) সংস্থার কার্য এলাকা পরিত্যাগ করলে।
ধারা’৩১/১৯) সংস্থার মূল্যবান রেকর্ডপত্র স্বেচ্ছাচারীভাবে কুক্ষিগত করে সংস্থার কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে। তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
ধারা’৩১/২০) প্রাসঙ্গিক বা অনিবার্য কারণে কোন সদস্যকে বহিষ্কার করার এখতিয়ার সংগঠনের কার্যনির্বাহী এবং উপদেষ্টা পরিষদ সংরক্ষণ করবেন।
উপরিউক্ত উল্লেখিত কাজ গুলো করিলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
32. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ৩২
সদস্যদের অধিকার
ধারা’৩২/১) সাধারণ সদস্যগণের ভোটাধিকার সংরক্ষিত থাকবে এবং সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মতামত প্রদানের অধিকারও সংরক্ষিত থাকবে।
ধারা’৩২/২) সাধারণ সদস্যগণ কর্তৃক সাধারন সদস্যগণের মধ্য থেকে কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন করা হবে।
ধারা’৩২/৩) সংস্থার উন্নয়ন ও সমাজ উন্নয়নে সাধারণ সদস্যগণ মতামত ও সুপারিশ পেশ করবেন বা মতামত প্রকাশ করবেন।
ধারা’৩২/৩) সাধারণ সদস্যগণ নিম্নবর্ণিত বিষয়সমূহ অনুমোদন করবেন :
33. ‘ব্ল্যাক ফোর্স দণ্ডবিধি’ 2019-এর ধারা’ ৩৩
সংগঠনের তহবিল সংক্রান্ত বিষয়াবলী
নিম্নলিখিত ভাবে সংস্থার তহবিল সংগ্রহ করা যাবে:
ক) সদস্য ভর্তি ফি। 500 টাকা।
খ) সাধারন সদস্য চাঁদা। 30 টাকা
গ) এককালীন সদস্য চাঁদা। 1000 টাকা।
ঘ) এককালীন অনুদান ও কোন প্রকল্প হইতে আয় এবং ব্যাংক, সংস্থা, ফাউন্ডেশন ও অর্থ লগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে তহবিল গঠন।
ঙ)কোন বিশেষ ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানের অ
নুদান।
চ) সরকারী অনুদান।
ছ) সরকারের বিশেষ প্রকল্প অনুদান/ ঋণগ্রহণ।
জ) যে কোন কাজে বিদেশী দান, অনুদান এবং বিদেশী এম্বেসীর দান, অনুদান ইত্যাদি।
No comments:
Post a Comment